যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়.jpg
যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়.jpg

যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়? জানতে হলে পোষ্টটি পড়ুন।
শিরক কি ? শিরক সম্পর্কে না জানলেই আপনার এই জীবন টাই বৃথা হয়ে যাবে!
কারণ হলো, শিরক হচ্ছে সকল পাপের চাইতে বড় পাপ। নামাজ, রোজা, হজ্জ,
দানের মতো বড় বড় ইবাদতকে এটা ধ্বংস করে দেয়। আর শেষ ফলাফল হয়ে
যায় চিরো স্থায়ী ভাবে জাহান্নামের স্থান।

পড়ুনঃ- যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়

হোঁচট খেলে কিংবা পেচা ডাকলে সামনে বিপদ আছে এই ধারনা করাই হলো শিরক।
কোন কিছুকে শুভ বা অশুভ লক্ষণ বা কুলক্ষণ মনে করাই হলো শিরক।
মাজার ও কোন পীর ফকির কিংবা কারো নিকট সিজদা দেয়াই হলো শিরক।
কেউ পেছন দিক থেকে ডাক দিলে কিংবা নিজের যাএার সময় পিছন ফিরে
তাকালে যাএা অশুভ হয় এই ধারণা বিশ্বাস করাআল্লাহ্ ছাড়া অন্য কারো বা
যেকোনো পীর আওলিয়া কিংবা মাজারের নামে মানত করাই হলো শিরক।
কোনো বিপদে পড়ে আল্লাহকে বাদ দিয়ে (ও মা, ও বাবা) ইত্যাদি বলে এই
রকম গায়েবি ডাকাই হলো শিরক। বিপদে পড়লে
(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন) বলতে হয়।
তোর ভবিষ্যত অন্ধকার, তোর কপালে বহুত কষ্ট আছে,
এই ধরনের গায়েবি কথা কাউকে বলাই হলো শিরক।

পায়রা বা কবুতর উড়িয়ে শান্তি কামনা করাই হলো শিরক।
কারণ শান্তিদাত একমাত্র আল্লাহ্। আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া কেউ
ইচ্ছা করলেই কোন ভাল কাজ করতে পারবে বা কোন খারাপ
কাজ থেকে বিরত থাকতে পারবে এমন মনে করা শিরক।
আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া কেউ কারো ক্ষতি করতে পারে এমনটা
মনে করা শিরক। আল্লাহ ছাড়া কেউ কাউকে বাঁচাতে পারে
বা মারতে পারে এমন মনে করা শিরক। যদি কেউ মনে করেন
আল্লাহ ছাড়াও অন্য কোন নবি, রসুল, গাউস, কুতুব সর্বদা
জীবিত রয়েছেন তাহলে সে শিরক করছে। কোন নবি, রসূল,
গাউস, কুতুব, ওলি বিশ্ব পরিচালনায় অংশ নেন, একথা মনে
করা শিরক। আল্লাহ তাআলা সময়কেও নিয়ন্ত্রন করেন। তাই
সময় বা যুগকে গালি দেয়া গর্হিত কাজ। একমাত্র আল্লাহ
তাআলাই কারো অন্তরের পরিবর্তন ঘটাতে পারেন।

শিরক সম্পর্কে সর্বদা মনে রাখার মতো কথা হলঃ-

এর ব্যতিক্রমে বিশ্বাস করা শিরক। যাদু-টোনা, বাণ মারাই হলো শিরক।
রোগ ব্যাধি বা বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পেতে শরীরে পিতলের বালা,
শামুক, ঝিনুকের মালা, সুতা, কিংবা যেকোন প্রকারের বস্ত লটকানোই
হলো শিরক। সফলতা কিংবা মঙ্গল লাভের জন্য এবং অমঙ্গল থেকে
রক্ষা পেতে যেকোনো প্রকার আংটি ব্যবহার করাই হলো শিরক।
মানুষের ক্ষমতার বাইরে এমন কোন পার্থিব লাভের আশায় অথবা
কোন পার্থিব ক্ষতি হতে রক্ষা পাবার উদ্দেশে আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে
আহবান করাই হলো শিরক। নিতান্ত অসহায় অবস্থায় আল্লাহ ছাড়া অন্য
কাউকে সাহায্যের জন্য ডাকাই হলো শিরক। রোগ নিরাময়ে আল্লাহ ছাড়া
অন্য কাউকে ডাকা। কোন অনিষ্টকর বস্তু বা ব্যক্তি হতে বাঁচার জন্য আলাহ
ব্যতিত অন্য কারো কাছে আশ্রয় নেয়া বা সরনাপন্ন হওয়াই হলো শিরক।
মানুষের অসাধ্য কোন বস্তু আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে কামনা করা।
যেমনঃ- কোন পিরের কাছে সন্তান কামনা করাই হলো শিরক। কাবা ঘর
ব্যতিত অন্য কোন বস্তুর তাওয়াফ করাই হলো শিরক। আল্লাহ ছাড়া অন্য
কারো কাছে তাওবা করাই হলো শিরক।

আরো যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়

যে কোন জড় বস্তুকে সম্মান দেখানো তথা তাযীম করা বা তার সামনে নিরবতা পালন করাই হলো শিরক। যেমনঃ- পতাকা, স্মৃতিসৌধ, শহিদ মিনার কিংবা মাজার ইত্যাদি। আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন মানুষ হোক নাবি, রসুল, বুজুর্গ গায়েব জানেন এমনটা বিশ্বাস করাই শিরক। আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ মানুষের মনের কথা জানেন না। এর বিপরীতে বিশ্বাস করা শিরক। একমাত্র আল্লাহ তাআলাই মানুষকে সুস্থতা দান করতে পারেন, অন্য কেউ নয়। আল্লাহ্ ব্যাতিত কোন গনক বা অন্য কেউ গায়েবি জানে এই কথা বিশ্বাস করাই হলো শিরক।

আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে পরকালের মুক্তির জন্য সুপারিশ কামনা করা শিরকের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ কাউকে হিদায়াত করতে পারে এমন বিশ্বাস করা অথবা কারো নিকট হিদায়াত কামনা করাই হলো শিরক। মানুষের সাধের বাইরে কোন কাজ একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নিকট কামনা করাই হলো শিরক। আল্লাহ মুমিনের অন্তরে বিরাজমান মনে করাই হলো শিরক। আল্লাহ সবার অন্তরে বিররাজমান মনে করাই হলো শিরক। আল্লাহ সকল বস্তুর মাঝে লুকায়িত মনে করাই হলো শিরক। আল্লাহ সম্পর্কে সহিহ আকিদা হল, তিনি আরশের উপর অবস্থান করছেন। তাঁর আকার আছে কিন্তু তিনি তাঁর মত। তার সদৃশ্য (মত) কেউ নেই।

আরো যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়

আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন মানুষ হোক নবি বা রসুল সব শুনতে বা দেখতে পান এমন মনে করাই শিরক। কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআল ছাড়া অন্য কোন নবি, রসুল, পীর, অলি, ইত্যাদি মানুষরা অন্যান্য মানুষদের আজাব হতে বাচাতে পারবে এটা মনে করা শিরক। এছাড়া অন্য কেউ মানুষকে আল্লাহর আজাব হতে কাউকে ক্ষমা করাতে পারবে এমনটা মনে করাও শিরক। আল্লাহ্ ব্যাতিত অন্য কারো নামে কসম করাই হলো শিরক। আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কারো বা যেকোনো পীর আওলিয়া কিংবা মাজারের নামে মানত করাই হলো শিরক।

আল্লাহর ছাড়া অন্য কারো সন্তষ্টি অর্জনের জন্য কিংবা লোক দেখানো ইবাদত করাই হলো শিরক। আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নৈকট্য লাভের জন্য পশু জবাই করাই হলো শিরক। চাই তা আল্লাহর নামেই করা হোক। অন্য কারো নামে বা নবী বা জিনের নামে নয়। আল্লাহ ছাড়া অন্য কারোর জন্য মানত করাই হলো শিরক। বিনা ভাবনায় শরিয়তের গ্রহণযোগ্য কোন প্রমান ছাড়াই হালাল হারাম জায়েজ নাজায়েজের ব্যপারে আলেম বুজুর্গ বা উপরস্থ কারো সিদ্ধান্ত অন্ধভাবে সন্তুষ্ট চিত্তে মেনে নেয়াই হলো শিরক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অন্ধভাবে চার মাঝহাবের চার জন মহামতি ইমামের অন্ধ অনুসরণ করাও শিরক। উপরন্তু এই চার জন মহান ব্যক্তি কখনই নিজেকে অন্ধভাবে অনুসরন করতে বলেনি। যদি কোন ব্যক্তি মনে করে বর্তমান যুগে ইসলামিক শাসনব্যবস্থা অচল এবং গণতন্ত্র, রাজতন্ত্র,পীরতন্ত্র,ধরমনিরপেক্ষ মতবাদ ইত্যাদিই হল আধুনিক পদ্ধতি তাহলে সে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে।

খ্রিস্টানরা তাদের আলিমদের উপাসনা করত না তবে তারা হালাল হারামের ব্যপারে বিনা প্রমানে তাদের আলিমদের সিদ্ধান্ত মেনে নিত। আর এটিই হচ্ছে শিরক। দুনিয়ার কাউকে এমন ভাবে ভালবাসা যাতে তাঁর আদেশ নিষেধ কে আল্লাহ তাআলার আদেশ নিষেধের উপর প্রাধান্য দেয়া অথবা সমপর্যায়ের মনে করাই হলো শিরক। প্রকৃতিগত ভালবাসা (খাবার), স্নেহ জাতীয় ভালবাসা (সন্তানের জন্য পিতার), আসক্তিগত ভালবাসা (স্বামীর জন্য স্ত্রীর) ইত্যাদির কোনটাকেই আল্লাহ তাআলার ভালবাসার উপর স্থান দেয়া যাবে না।

আরো যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়

একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কাউকে প্রকাশ্য ভাবে দুনিয়া বা আখিরাত সংক্রান্ত যে কোন ক্ষতি সংঘটন করতে পারে বলে অন্ধ বিশ্বাস করে তাকে ভয় পাওয়াই হলো শিরক। মানুষ, মূর্তি, জিন ইত্যাদির অনিষ্টতা থেকে ভয় পাওয়া শিরক। প্রভাবশালি শাসকের ভয়ে ভাল কাজ বা জিহাদ হতে দূরে থাকা ছোট শিরক। তবে শত্রুর ভয়, বাঘের ভয় ইত্যাদি স্বাভাবিক ভয় শিরকের অন্তরভুক্ত নয়। মানুষের অসাধ্য ব্যপারসমুহের ক্ষেত্রে আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো প্রতি ভরসা করাই হলো শিরক। কারো সমস্যা দূরীকরণ, চাকরি লাভ, রোগমুক্তি ইত্যাদি ব্যপারে আল্লাহর উপরেই ভরসা রাখতে হবে। দান, সাদাকার ব্যপারে নেতৃত্বস্থানীয় ব্যক্তির উপর ভরসা ছোট শিরক। তবে কোন প্রতিষ্ঠানের মালিক তাঁর কর্মচারীদের উপর মালামাল উৎপাদন বা কোন সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে ভরসা করতে পারে।

তবে সম্পূর্ণরূপে ভরসা করা শরিয়াতে জায়েজ নয়।) আল্লাহর ছাড়া কোন পীর আওলিয়া এবং কোনো মাজারের নিকট দোয়া করা বা কোন কিছু চাওয়াই হলো শিরক। অনেক মাযারে ও পীরের দরবারে অমাবস্যা, পূর্ণিমা, পীরের জন্ম বা মৃত্যু তারিখ নির্দিষ্ট করে ওরশ হয়ে থাকে। বেপর্দা অবস্থায় নারী-পুরুষ একত্রে বসে যিকির করে, কাওয়ালী গান শোনে। ভন্ড পীর, ফকীররা এ সব ওরশে ওয়ায নসীহ’তের নামে শরী‘আত বিরোধী আক্বীদা-বিশ্বাস প্রচার করে। শাহী তবারক রান্না করা হয়। ওরশের পরে যে টাকা অবশিষ্ট থেকে যায়, তা পীরও তার খাদেমদের পকেটে চলে যায়। ওরশ মূলতঃ আনন্দোৎসব ও টাকা উপার্জনের পন্থা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। (আপনি বা আমি চাইলে এবং আল্লাহ্ চাইলে এই কাজটি হবে) এই কথা বলাই হলো শিরক। (নাসাঈ শরিফ) এখানে শুধু আল্লাহ্ চাইলে হবে, বলা যেতে পারে। যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়

আরো যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়

এই রকমের আরো অসংখ্য শিরক কাজ বা কথা সমাজে বিদ্যামান রয়েছে। আল্লাহ্ বলেন, অনেক মানুষ আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, কিন্তু সাথে শিরকও করে। মনে রাখবেন, শিরক এমন একটি গুনাহ যা করলে ঈমান এবং পূর্বের সমস্ত আমল সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়। কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ যেকোন গুনাহ ইচ্ছা করলে ক্ষমা করে দিবেন। কিন্তু, শিরকের গুনাহ ক্ষমা করবেন না। আল্লাহ্ বলেন, নিসন্দেহে আল্লাহ্ ইচ্ছা করলে যেকোন গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন কিন্তু শিরকের গুনাহ কখনো ক্ষমা করবেন না। নিশ্চয় যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে অংশীদার স্থির করে আল্লাহ্ তার জন্য জান্নাতকে হারাম করে দেন এবং জাহান্নামকে অবধারিত করে দেন।

আল্লাহ বলেন ‘আপনার প্রতি এবং আপনার পূর্ববর্তীদের পতি প্রত্যাদেশ হয়েছে, যদি আল্লাহর শরীক স্থির করেন, তবে আপনার কর্ম নিষ্ফল হবে এবং আপনি ক্ষতিগ্রস্তদের একজন হবেন। অতএব এই বাক্য থেকে আমরা জানতে পারি নাবী (সাঃ) যদি শিরক করতো তাহলে তার সমস্ত আমল ধ্বংস হয়ে যেত অতএব আমরা উম্মতরা কোথায় আছি। সুতরাং শিরক থেকে সাবধান হতে হবে।

আরো যে কাজ গুলো করলে বা বললে শিরক হয়

হে আল্লাহ, হে বিশ্বজগতের পালনকর্তা তোমার কাছে আমরা যাবতীয শিরক থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমীন। ছুম্মা আমীন। রাসুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন, আমার সামনে জিব্রাঈল (আঃ) আবির্ভৃত হলেন, তিনি বললেন, আপনি আপনার উম্মতদের সুসংবাদ দিন, যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক না করা অবস্থায় মারা যাবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আমি বললাম, যদিও সে যিনা করে এবং যদিও সে চুরি করে থাকে? তিনি বললেনঃ- যদিও সে যিনা করে এবং যদিও সে চুরি করে থাকে। শিরক হচ্ছে সবচেয়ে বড় ধ্বংসাত্মাক বিষয়, শত পাপ করলেও কিয়ামতের দিন তা ক্ষমার সম্ভবনা আছে। কিন্তু, শিরকের পাপ ক্ষমার কোন সম্ভবনাই নেই এবং তা নিসন্দেহে জাহান্নামে নিয়ে যাবে। আল্লাহ্ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমীন!

আসুন, আমরা সকলে ঈমানী দায়িত্ব পালন করি। মানুষকে শিরক মুক্ত ঈমানের আহবান জানাই। নবী ও ওলীদেরকে মহান আল্লাহ পাকের বৈশিষ্ট্যের সমকক্ষ না করি। গনতন্ত্র, পীরতন্ত্র, রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্ম নিরপেক্ষ বাদকে না বলি ও প্রত্যাখান করি ও বাদ দেই। কোন ভাস্করয্য, মূর্তি, শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধকে সম্মান প্রদর্শনের জন্য নিরবে দাঁড়িয়ে না থাকি। রাষ্টীয় ক্ষমতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে দেশের জনগণকে সকল ক্ষমতার মালিক বলে মনে না করি। মাজার ও কবরে গিয়ে মাজার ও কবর মুখী হয়ে দোয়া ও নামায আদায় না করি। বিপদ আপদ বালা মুছী বাতে, রিং, পৈতা, সূতা, শরীরে বাঁধা থেকে দূরে থাকি। হাদীসে বর্ণিত দোয়া, আমলে আনার চেষ্টা করি। গণক ও জোতির্বিদ দের নিকট গমণ থেকে দূরে থাকি। মাজার ও কবরে মানত না করি।

শিরক সম্পর্কে সর্বদা মনে রাখার মতো কথা হলঃ-

জীবন বিপন্ন হ’ লেও শিরক করা যাবে না। শিরকের পাপের কোন ক্ষমা নেই । শিরকের পরিণতি ধ্বংস। মুশরিকরা চিরস্থায়ী জাহান্নামী। মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা নিষেধ। শিরক সমস্ত নেক আমলকে বিফল করে দেয়। শিরক মিশ্রিত ঈমান কখনোই ঈমান হিসাবে গ্রহণযোগ্য নয়। হে আল্লাহ! আমাদের শিরক মুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।

ভালো লাগলে কিন্তু ফেসবুক পেজ এ লাইক দিতে ভুলে জাবেন না।

আরো তথ্য পেতে ভিজিট করুন.