- এক বার কোরআন পাঠ করার সমান সওয়াব হবে, যদি তিনবার সূরা ইখলাস পাঠ করেন।
- এক খতম কোরআন পাঠ করার সমান সওয়াব হবে, যদি চার বার সূরা কাফিরুন পাঠ করেন।
- মৃত্যু ছাড়া জান্নাতে যেতে আর কোন বাধা থাকে না, যদি ফরয নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ করেন। আয়াতুল কুরসী প্রত্যেক ফরজ নামাযের পর পড়লে জান্নাত নসীব হয়।
- একজন ফেরেশতা সারারাত পাহারা দিবে, যদি ঘুমানোর সময় আয়াতুল কুরসি পাঠ করেন।
- শির্ক থেকে মুক্ত হবে, যদি ঘুমানোর সময় সূরা কাফিরুন পাঠ করেন।
- কবরের আযাব থেকে মুক্তির সওয়াব হবে, যদি রাতে সূরা মূলক পাঠ করেন।
- পঁচিশ থেকে সাতাইশ গুন বেশি সওয়াব , হবে যদি জামাতে নামাজ আদায় করেন।
- হজ্বের সমতুল্য সওয়াব হবে, যদি রমজান মাসের উমরা করেন।
- এক কীরাত (এক কীরাত হল উহুদ পাহাড়ের সমান) সওয়াব হবে, যদি জানাযার নামাজ আদায় করেন।
- দুই কীরাতের সওয়াব হবে, যদি জানাযার নামাজ আদায় করেন এবং দাফন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত থাকেন।
- প্রতি কদমের বিনিময়ে একটি গুনাহ মাফ ও একটি মর্যাদা বৃদ্ধি হবে, যদি উযূ করে নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে রওনা করেন।
- সকাল-সন্ধ্যা সত্তর হাজার ফেরেশ্তা তার জন্য মাগফেরাতের দুয়া করতে থাকে, যে ব্যাক্তি সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত পাঠ করে।
- এক খতম কোরআনের ছাওয়াব পাওয়া যায়, সূরা কাওছার চারবার পাঠ করলে।
- এক হাজার আয়াত পাঠের ছাওয়াব পাওয়া যায়, সূরা তাকাছুর একবার পাঠ করলে।
- প্রতিদিন নিয়মিত পাঠ করলে ছাওয়াবের সাথে সাথে অভাবও দূর হয়, সূরা ওয়াকেয়া।
- একবার পাঠ করলে দশ খতম কোরআনের ছাওয়াব পাওয়া যায়, সূরা ইয়াছিন।
ভালো লাগলে ফেসবুক পেজ এ লাইক দিয়ে পাশে থাকুন। আল্লাহ তায়ালা আমাদের আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন।
0 Comments