এটি কেনো সাইকেলে ব্যবহার করা হতো?

সেকালে তো বটেই। আজও গ্রাম বাংলার রাস্তায়।
কোনো স্ট্রিট লাইটের বালাই থাকতো না।
খানাখন্দে ভরা অপরিসর মাটির রাস্তায়।
রাতের অন্ধকারে সাইকেল চালানো খুবই বিপজ্জনক ছিল।
কারন বর্তমান সময়ের মতো না।
এখনকার, সময়ের মত বিদ্যুৎ, এতোটা উন্নতো ছিলো না।
তাই ভরসা ছিল ডায়নামো নামে একটা যন্ত্রের।
এখন তো, রাস্তাই রাস্তাই সরকারি ভাবে, লাইটের ব্যবহার করা হয়েছে।
যার পুরোটাই সরকার বহন করে।
তাছাড়া, এখন চাইলেই কম দামের মধ্য, ভালো মানের লাইট পাওয়া যায়।
যার নাম টর্স লাইট।এছাড়াও এখনকার, মোবাইলেও পাওয়া যায় ফিলাশ লাইট।
যা দিয়ে অনাআশেই পথ চলাচল করা যায়। কোনো প্রকার সমস্যা ছাড়াই।
আগে বিজ্ঞান এতো উন্নত ছিলো না। এখন বিজ্ঞান অনেক উন্নত হয়েছে।
তাই এখন আর এটির ব্যবহার আর দেখা যায় না।
যাই হোক, তখন কার সময়।
এটি সাইকেলের সামনের, বা পিছনের চাকায় লাগানো এই ডায়নামো।
এটি কেনো সাইকেলে ব্যবহার? টায়ারের সংগে সামান্য ঘর্ষনে ঘুরত।
সেই ডায়নামোর একটা গোলাকার অংশ।
যা বিজ্ঞানের ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক, শক্তি সূত্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতো।
সাইকেলের হ্যান্ডেলে সামনের দিকে লাগানো একটা গোলাকার ধাতব।
আধারে রাখা ছোট্ট বাল্ব। সাইকেলের চাকা ঘুরতে শুরু করলেই জ্বলে উঠত আলো।
আর তার আলো কাচের ভিতর দিয়ে।
বের হয়ে সামনে রাস্তার কিছু অংশ আলোকিত হয়ে উঠত।
ডায়নামোর প্রয়োজন অনেক দিন আগেই ফুরিয়েছে।
একমাত্র কোনো সংগ্রাহকের, সংগ্রহশালায় তার দেখা মিলতে পারে।
তাই, তার সমন্ধে বর্তমান প্রজন্মের কারোর জানার কথাও নয়।

ভালো লাগলে কিন্তু ফেসবুক পেজ এ লাইক দিতে ভুলে জাবেন না।

আরো গল্প পেতে ভিজিট করুন.