সূরা আল ফাতিহা (سورة الفاتحة)
শ্রেণী | মক্কী সূরা |
নামের অর্থ | শুরু |
অন্য নাম | ফাতিহাতুল কিতাব, উম্মুল কিতাব, সূরাতুল হামদ, সূরাতুস্ সালাত, আস্ সাব্’য়ুল মাসানী, সূরাতুদ দুআ |
অবতীর্ণ হওয়ার সময় | নবী মুহাম্মদ-এর নবুয়াত প্রাপ্তির শুরুর দিকে |
পরিসংখ্যান
সূরার ক্রম | ১ |
আয়াতের সংখ্যা | ৭ |
পারার ক্রম | ১ |
রুকুর সংখ্যা | ১ |
সিজদাহ্র সংখ্যা | নেই |
শব্দের সংখ্যা | ২৯ |
বিশেষ বিষয় সম্পর্কে আয়াতের সংখ্যা | আল্লাহ্র প্রশংসা, প্রার্থনা |
পরবর্তী সূরা → | সূরা আল-বাকারা |
আরবি আয়াত এবং বাংলা উচ্চারণ ও বাংলা অর্থ
নাম করণ
ফাতিহা শব্দটি আরবি “ফাতহুন” শব্দজাত যার অর্থ “উন্মুক্তকরণ”। এ সূরার বিষয়বস্তুর সাথে সামঞ্জস্য রেখেই এর এই নামকরণ করা হয়েছে। যার সাহায্যে কোন বিষয়, গ্রন্থ বা জিনিসের উদ্বোধন করা হয় তাকে ‘ফাতিহা’ বলা হয়। অন্য কথায় বলা যায়, এ শব্দটি ভূমিকা এবং বক্তব্য শুরু করার অর্থ প্রকাশ করে।
হাদিসে এ সুরার আরও চারটি নাম পাওয়া যায় যার একটি হলো উম্মুল। তবে ইসলামী লেখালিখিতে এ সুরার অন্ততঃ ২৩ অভিধা রয়েছে। একে সাবআ মাসানী বা বহুল পঠিত সাত আয়াত বলা হয়।
এই সূরাটির অন্য কয়েকটি নাম রয়েছে। যেমন- ফাতিহাতুল কিতাব, উম্মুল কিতাব, সূরাতুল-হামদ, সূরাতুস-সালাত, আস্-সাব্’য়ুল মাসানী।
বিঃদ্রঃ কোনো ভুল থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন এবং ক্ষমার চোখে দেখবেন।
ভালো লাগলে কিন্তু ফেসবুক পেজ এ লাইক দিতে ভুলে জাবেন না।
আরো তথ্য পেতে ভিজিট করুন.
0 Comments